কিভাবে লক্ষ টাকার মালিক হওয়া যায়..???

যেকানো কাজ করে লক্ষ টাকার মালিক হওয়া যায় না।লক্ষ টাকার মালিক হতে হলে আপনার প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা। কিন্তু আপনি তাে এতো বেশি শিক্ষিত নই?তাহলে কিভাবে লক্ষ টাকার মালিক হতে পারবেন?তা নিয়ে আজকের লিখা

ব্যবসা আপনাকে করতে পারে লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক করতে।কিন্তু হ্যা, আপনার তো ব্যবসা তে invest করার মতো এতো টাকা নেই?তাহলে আপনি কি ব্যবসা করতে পারবেন?আমার মতে হ্যা।আর তার জন্য প্রয়োজন একটি পরিকল্পনা। আজকে আমি এমন একটি ব্যবসার কথা বলব যা আপনি সহজেই করতে পারবেন। তাহলে শুরু করা যাক
• ★ আপনি হাঁস পালনের মাধ্যমে হতে পারেন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক!!! এখন হাঁস পালনের জন্য কতো টাকা আপনাকে invest করতে হবে???কিভাবে আপনি হাঁস পালন করতে পারেন??? তার কয়েকটি দিক নিচে তুলে ধরা হলো......
1. আপনার প্রথমত প্রয়োজন ৩০,০০০ টাকা, আপনি চাইলে আর ও কম দিয়ে পারেন।তারপর ও আমি একটা হিসাব তুলে ধরলাম।৩০,০০০ হাজার টাকা থেকে আপনি ১০০টা হাঁস কিনবেন যার দাম আসবে ২০,০০০টাকা।আপনার কাছে থাকবে ১০০০০হাজার টাকা।
2. দৃতীয়ত আপনার প্রয়োজন হবে ২০শতক র একটা পুকুর।যার জন্য আপনি ৬০০০হাজার টাকা খরচ করবেন।আর আপনার কাছে থাকবে ৪০০০হাজার টাকা
3. এখন আপনার প্রয়োজন হাঁস গুলোর জন্য খাবার।আপনি ৩০০০টাকার ধান কিনবেন।এবং সাথে গ্রাম্য এলাকা থেকে ধানের অবশিষ্টাংশ ও নিয়ে যাবেন।দুটা মিশ্রিত করবেন। এখন আপনার কাছে আছে ১০০০টাকা।
4. অবশিষ্ট ১০০০টাকা দিয়ে হাঁস থাকার জন্য আশ্রয় তৈরী করবেন

• এখন আপনার আয়ের পালা........
1. প্রথম এক মাস অথবা দুই মাস হাঁস গুলো ডিম দিবে না।কিন্তু দুই মাস পর নিয়মিত ডিম দিতে থাকবে।মনে করেন হাঁস গুলো থেকে আপনি কমের মধ্যে ৮০ টা করে ডিম দিচ্ছে।তাহলে ৮০ টা ডিমের দাম ( ৮০×১০) বা ৮০০টাকা। তাহলে মাসিক আয় হবে(৮০০×৩০)বা ২৪০০০ টাকা। এভাবে আপনি আয় করতে থাকবেন।
2. একসময় আপনি লক্ষ টাকার মালিক হয়ে গেছেন।
3. কিন্তু হাঁসের সাথে আপনার আরেকটা লাভ হলো পুকুরে মাছের জন্য আলাদা করে খাবারের প্রয়োজন হবে না।কারণ হাঁসের মল গুলো মাছ খাবে।
4. আপনার আরেকটা সুযোগ সৃষ্টি হবে বর্ষাকালে।আপনার খামার যদি খাল-বিলরে পাশে হয় তাহলে সেখানে ছেড়ে দিতে পারবেন এতে আপনার খাবারের টাকা বাঁচবে।